বার্তা পরিবেশক
কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলাধীন গর্জনিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্্রাসার বরখাস্তকৃত শিক্ষিকা রাজিয়া আক্তার নিজেকে কর্মরত মর্মে মিথ্যা দাবী করে এবং বরখাস্তকৃত আরেক শিক্ষককে অধ্যক্ষ সাজিয়ে পরষ্পর যোগসাজসে সরকারী বেতন-ভাতা সংক্রান্ত দাখিলকৃত রিট পিটিশন নং-৩৭৫৩/২০১৭ মামলাটি ২৯/০৭/২০১৮খ্রিঃ তারিখ মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি সৈয়দ দস্তগীর হোসাইন এবং মাননীয় বিচারপতি ইকবাল কবির এর সমন্ময়ে গঠিত হাইকোট বিভাগের সর্বজেষ্ঠ বেঞ্চ উভয় পক্ষের প্রতিদ্বন্ধিতায় শুনানী শেষে রিট মামলাটি খারিজ করেন। মামলাটি পরিচালনায় বাদীর পক্ষে ছিলেন সাবেক বিচারপতি এ্যাড. জনাবা আফসার জাহান, এ্যাড. ইউনুচ আলী আকন্দ, এ্যাড. ড. আবুল বাশার, এ্যাড. রিদুয়ানুল করিম এবং মাদ্রাসার সভাপতি আলহাজ¦ আইয়ুব সিকদারের পক্ষে ছিলেন ব্যারিষ্টার রুহুল কদ্দুস কাজল, এ্যাড. মোঃ আবু সায়েম ও এ্যাড. মোঃ মিজানুর রহমান। উক্ত মামলায় অন্তবর্তীকালীন আদেশ নিয়ে জনাবা রাজিয়া আক্তারসহ ৫ জন শিক্ষক বরখাস্ত হওয়া সত্বেও প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা সরকারী বেতন-ভাতা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। মামলাটি খারিজ হওয়ায় ইতিপূর্বে বরখাস্তকৃত শিক্ষকদের নামে উত্তোলনকৃত প্রায় ৩০ লক্ষ সরকারী টাকা আত্মসাতের বিরুদ্ধে দুদক আইনে দায়েরকৃত বিজ্ঞ স্পেশাল জজ আদালত, কক্সবাজারে-এ দায়েরকৃত (মামলা নং-০২, তাং-১৭.০১.২০১৮) মামলাটি দ্রুত শুনানী করতে আর আইনগত বাধা নেই। এছাড়া মাদ্রাসার কমিটি গঠনেও আইনগত কোন জটিলতা নেই।